লাল গোলাপী ঠোঁট তোমার,
নেশা ভরা চোখ,
কাজল কালো কেশ গো কন্না
মায়া ভরা মুখ।
হাসের মত হেলে ধুলে
নদীর ঘাঁটে যাও,
মুচকি মুচকি হাসি দিয়ে
আমার পানে চাও।
সোনাবরন কন্না তুমি
হাঁটু লম্বা চুল,
চিকন চাকন রুপের ঘটন
হাসলে গালে পরে টুল।
বাতাসে উড়াইয়া চুল
গুন গুনাইয়া গাও,
বাঁকা চোখে কন্না তুমি
আমার দিকে চাও।
ভালো যদি বাসো গো কন্না
আরো কাছে আস,
ভালবাসার গান শোনাবো
আমার পাশে বস।
হাতে হাত রেখে আমি
দেব তোমায় কথা,
ভালবেসে কোনদিন
দেব না গো ব্যথা।
ভালবেসে আমায় তুমি
করে নেও আপন,
তোমায় আমি রাখব বুকে
করিয়া যতন।
গরমে শীতল পাটি
শীতে হব কাঁথা,
রুদ্রে হব ছায়াপথ
বৃষ্টিতে হব ছাতা।
বিপদে বন্ধু হব,
কষ্টে ভাগীদার
জ্যোৎস্না হয়ে থাকব পাশে
নামবে না আধার।
লাল গোলাপী ঠোঁট তোমার
নেশা ভরা চোখ,
কাজল কালো কেশ গো কন্না
মায়া ভরা মুখ।
*****
আমরা রাস্তাঘাটে করি প্রস্রাব,
ওরা পান করে সরাব।
আমরা যেখানে সেখানে করি টিজিং,
ওরা পথেঘাটে করে কিসিং।
আমরা বাসে উঠতে মারি ধাক্কা,
ওরা করে অন্যের অপেক্ষা।
আমরা ভাড়া নিয়ে করি ক্যাচাল,
ওদের নেই এইসব ভেজাল।
আমরা সিরিঞ্জ মেরে নেশা ঢুকাই ডাবে,
ওরা নেশা করতে যায় পাবে।
আমরা আবর্জনা ফেলি রাস্তায়,
ওরা বিন না পেলে ঘরে নিয়ে যায়।
আমাদের ছাত্ররা করে সন্ত্রাস,
ওরা করে নিয়মিত ক্লাস।
আমাদের ছাত্রদের সাথে থাকে পিস্তল,
ওদের থাকে বই-পুস্তক আর পানির বোতল।
আমাদের ফুটপাতে চলে বেচা কেনা,
ওদের এখানে এইসব মানা।
আমাদের চুলা জ্বলে সারাক্ষণ,
ওরা প্রয়োজন ছাড়া করে না অন।
আমাদের ড্রাইভাররা অকারণে ভেঁপু বাজায়,
ওরা প্রয়োজন ছাড়া বেপুতে হাত নাহি লাগায়।
*****
আমাদের সোনার তরুণ,
একদল আরেক দলকে করে খুন।
আমাদের সোনার নওজোয়ান,
রাস্তা ঘাঁটে মেয়েদের ওড়না ধইরা মারে টান।
আমাদের সোনার ছাত্র,
কলম ছাইড়া ধরেছে অস্ত্র।
আমাদের সোনার বখাটে ছেলে,
মা বোনদের ইজ্জত নিয়া খেলে।
সোনার বখাটেদের জ্বালায়,
মেয়েরা যেতে চায় না পাঠশালায়।
আমাদের সোনার ছাত্ররা করে চাদাবাজি,
প্রাণের ভয়ে ব্যবসায়ীও দিতে রাজি।
সোনার ছাত্ররা স্কুলে মেয়েদের করে অপমান,
ভয়ে কেউ আসে না বাঁচাইতে সম্মান।
আমাদের অসহায় মা বোনেরা,
বিচার চেয়েও সুবিচার পায় না তারা।
আসে যখন একুশে ফেব্রুয়ারি,
সোনার ছেলেরা শুরু করে ফুল চুরি।
আমাদের সোনার মাথামোটা নেতা,
শহীদদের শ্রদ্ধা জানায় পায়ে পড়ে জুতা।
লক্ষ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া এ দেশ,
এইভাবে কি সব কিছু হয়ে যাবে শেষ?
জাগ,জাগ হে বাংলা মায়ের বীর শন্তানেরা,
তোমার আমার দিকে থাকিয়ে আছে ওরা।
*****
ও আমার ভাবি গো,
তোমার হাতে চাবি গো।
শুন মনের কথা গো,
ছোট এক্কান দাবি গো।
তোমার বইনরে ভালা ফাই,
বউ কইরা আনতাম ছাই।
মাইরে তুমি বুজাই কও
বিয়ার মাত ফাটাই দেও।
আদর কইরা রাখমু তাইরে
আমার মনর ছোট্ট ঘরে।
গয়না চুড়ি শাড়ি দিমু,
পাঁচ কেয়ার জমি দিমু।
আরো দিমু ভালবাসা
করমু পুরন হক্কল আশা।
*****
কে কারে কত ভালবাসে (Ke Kare Kotho Bhalobashe)
কে কারে কত ভালবাসে...
প্রেমি-প্রেমিকা,গাছতলায় বসে প্রেমালাপ করতে করতে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে বলছে...
তুমি আমার জীবন,
তুমি আমার মরন।
তুমি আমার আশা,
তুমি আমার ভালবাসা।
তুমি আমার স্বপন,
তুমি আমার একমাত্র আপন।
তুমি আমার মোজা-জুতা,
তুমি আমার হাগা-মুতা।
প্রেমিকা বলছে wait, wait তুমি একটু থাম এবার আমি কিছু বলি।
প্রেমিকা তার সঠিক জবাব দিতে গিয়ে বলছে...
তুমি আমার সুখ,
তুমি আমার দুঃখ।
তুমি আমার হাসি,
তুমি আমার খুসি।
তুমি আমার আকাশ,
তুমি আমার বাতাশ।
তুমি আমার ব্যথার ট্যাবলেট,
তুমি আমার স্বদেশী টয়লেট।
এমন একটা বউ চাই (Emon ekta bou chai)
৫'৫" যার হবে Height,
Jeans যার হবে Tight.
চেহারা যার হবে Bright,
Weight যার হবে Light.
বয়সের পার্তক্য হবে Slight,
সামান্য সে হবে Quiet.
Dinner এ থাকবে Candle light,
উভয়ের মাঝে হবেনা কখনো fight.
সভাব চরিত্র হবে তার simple,
হাসলে তার গালে পড়বে Dimple.
বিশাল তার মন হবে Like Atlantic,
অবশ্যই,অবশ্যই হতে হবে Romantic.
মিলন হবে@ চাঁদনি Night,
অন্তর হবে full of delight.
শালী ভার্সাস স্ত্রী(Shali V Wife)
শালী সুন্দরী,
স্ত্রী ভাংগা গাড়ি,
শালী অবসরভাতা,
স্ত্রী মাথা ব্যাথা।
শালী সুস্বাদু,
স্ত্রী পচা কদু।
শালী ফুল,
স্ত্রী ফূল।
শালী কমলা,
স্ত্রী ঝামেলা।
শালী পাকা আম,
স্ত্রী ট্রাফিক জাম।
শালী মিষ্টির ভাণ্ডার,
স্ত্রী ঝগড়ার পাহাড়।
শালী বাখরখানি,
স্ত্রী চুলকানি।
ওই দেখ রাজাকার হারামি যায়,
শালার বেটা সামন চলতে পাচে থাকায়,
রাজাকারের মাথা নাই তাই পাচায় ছশমা লাগায়,
স্বাধীন বাংলায় খায় আর নাপাকস্থানের জয় গান গায়,
বেজম্মা গুলুকে দেখলেই আগুন লাগে কলিজায়,
ওই দেখ রাজাকার হারামি যায়।
ছন্দে ছন্দে পড়েছে ফান্দে। Chonde poreche fande…
প্রেমিকা প্রেমিককে বলছে তুমি তো খুব সুন্দর ছন্দে ছন্দে কথা বলতে পার।আমি তোমাকে কিছু প্রশ্ন করি তুমি ছন্দে ছন্দে উত্তর দিও।
প্রশ্ন-১)আমার বান্দবী মলীকে তোমার কেমন লাগে?
উত্তরঃ মলী, মলীকে দেখলে আমার গা যায় জ্বলি, মন চায় ওর দু’টি কান দেই মলী।
প্রেমিকা মৃদ হেসে বলল সত্যি?
প্রশ্ন-২)এবার বল সাথীকে কেমন লাগে?
উত্তরঃ সাথী যেন আস্ত একটা হাতি, ইচ্ছা করে দিতে ওর পাচায় লাথি।
প্রেমিকা-হাহাহা!!
প্রশ্ন-৩)আচ্ছা এখন বল টিয়াকে কেমন লাগে?
উত্তরঃ টিয়া, টিয়াকে দেখলে ভরে যায় হিয়া, বড় সাধ জাগে করতে ওকে বিয়া।
প্রেমিকা এবার রাগাম্বিত হয়ে বলছে, কি? হারামজাদা দাঁড়া করাচ্ছি বিয়া!!
তুমি আমার হৃৎপিণ্ড তুমি আমার LIVER.
তুমি আমার হৃৎপিণ্ড তুমি আমার LIVER.
তুমি যখন তখন এসে যাওয়া এমন এক FEVER.
ডুবে মরা যায় তুমি হলে এমন এক RIVER,
এখনতো আমার জীবনে এসে গেছ তুমি FOREVER.
কি করব DIL THO PAGAL HAI
তোমাকে দেখলেই KUCH KUCH HOTA HAI
তোমাকে ভালবাসি তাই HUM AAPKE DIL MEIN REHTE HAI
ভালোবাসা নিয়ে আসে KHABHI KHUSHI KHABHI GHAM
কতদিন থাকবে NA TUM JAANO NA HUM
তবুও সব সময় HUM SAATH SAATH HAI
কে জানে KAL HO NA HO
কিন্তু সব সময় মনে রেখো ..MAIN HOON NA
ক্রেডিট কার্ড ভালোবাসা।
তুমি এসেছিলে হয়ে ক্রেডিট কার্ড,
তুমিহীন জীবন মুটেই না হার্ড।
কিছু দিয়ে কিছু নিয়ে চলে গেছ,ওয়াজ নোট টু ব্যাড।
তাই তোমার চলে যাওয়াতে আই ডোন্ট ফিল স্যাড,
তুমি কি ভাবছো তোমার বিরহে আমি হয়ে যাব ম্যাড!!
বাউল সেজে একতারা হাতে নিয়ে গাইবো স্যাড সংগ,
তাহলে জেনে নেও তোমার সব ধারণাই ছিল রংগ।
আমি জেনে গিয়েছিলাম তোমার ভালবাসা ফ্যাক,
তাই তো আমিও করেছি ইম্যারজেন্সী ব্র্যাক।
তোমার চলে যাওয়াতে আমি গ্লাড,
থাকলে চুষে খাইতে আমার ব্লাড।
চলে গেছে,চলে যাও টু হেল,
আমি খুশিতে দিচ্ছি গোঁফে ওয়েল।
ভালোবাইসা ফতুর।
ভালবাসতে বাসতে আমি হইলাম ফতুর,
তুমি বিলাই সেজে বানাইলে মোরে ইঁদুর।
ভালবাসতে বাসতে আমি হইলাম ফতুর…
কাছে আসতে দেওনা,না দেও যাইতে দূর,
শাসন করছ এমন যেমন মক্তবের হুজুর।
ভালবাসতে বাসতে আমি হইলাম ফতুর…
আগে বলতে আমি নায়কের মত সুন্দর,
এখন কথায় কথায় বল আফ্রিকান বান্দর।
কেন যে করতে গেলাম পিরীতি,
নিজের হাতে ডেকে আনলাম দুর্গতি।
বুদ্ধি আমার হইছে ভোঁতা,খাইতে খাইতে প্রেমের গুঁতা,
গুড্ডি বানাই উড়াও মোরে তোমার হাতে রাইকা সুতা।