এক বন্ধু আরেক বন্ধুর কাছে আমাকে ৫ হাজার টাকা ধার দে তো দোস্ত।বেতন পেলেই দিয়ে দেব।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কেন গতকাল বেতন দেয়নি?
…দিয়েছে গত মাসে।
দ্বিতীয় বন্ধুঃমানে এডভান্স …
…কি করি বল,বউ একটা রোজ ৫ হাজার টাকা চায়।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কস কি? এত টাকা দিয়ে কি করে?
…জানি না দোস্ত জানি না।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ কেন? তুই জি জিগাস না?
… দিলে না জিগাইব!! আজ পর্যন্ত দেই নি কোন দিন।
…………………………………………………।
স্বামী মৃত্যু শয্যায় স্ত্রী কে ডেকে বলছে শুনো
আমি মারা যাবার পর তুমি বাবুলকে বিয়ে কর।
…কেন? বাবাবুলকে কেন? সে তো তোমার শত্রু।
…শত্রু তাইতো বলছি। আমি অনেক বছরভোগেছি এখন সে একটু ভোগুক।
……………………………………………………………………
এক পার্টিতে বান্ধবী বলছে ওমা একি তুই ওয়েডিং রিং রং আঙুলে পড়েছিস কেন?
উত্তরে বান্ধবী বলছে রং মানুষকে বিয়ে করেছি তাই।
স্বামী একজন ম্যারিজ কাউন্সেলর কে বলছে বিয়ের পর আমি অফিস থেকে বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী স্লিপার নিয়ে আসত আর আমাদের কিউট কুকুরটা আসে পাশে ঘুর'ত আর ঘেউ ঘেউ করতঃ।
আর এখন বিয়ের ৩বছর পর আমাদের কুকুরটা স্লিপার নিয়ে আসে আর আমার স্ত্রী আসে পাশে ঘুরে আর ঘেউ ঘেউ করে।
কাউন্সেলর বলছেঃ তাতে কি হয়েছে? তুমিতো এখনো সমান সার্ভিস পেয়ে যাচ্ছ।সেটা কুকুরের মাধ্যমে হুক আর স্ত্রীর।এই ধরনের ফালতু অভিযোগ নিয়ে আর আমার কাছে আসবেন না।
………………………………………………………………………।
এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, ‘আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।’
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
রেস্তোরায় ওয়েটারকে এক ভদ্রলোক বললেন- "গত সপ্তাহে আমি এখানে মাটন কাটলেট খেয়েছিলাম। আজও খাচ্ছি। কিন্তু সেদিনেরটা অনেক ভালো ছিল।"
ওয়েটার: কি বলেন স্যার! দুটি কাটলেটইতো একই দিনে বানানো।
শীতের মাঝ রাতে হোটেলে রুটি আর মাংস খেতে খেতে..
ভদ্রলোক: বাহ, এই মাঝ রাতেও তোমাদের রুটি দেখি বেশ গরম।
ওয়েটার: হবে না স্যার, বিড়ালটাতো রুটিটার উপরেই বসা ছিল।
প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই নিজেদের বিয়ে ঠিক করেছে। ছেলেটা বলল,আমাদের বিয়ের এই খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত কাউকে আমরা জানাবো না । খবরটা শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে জানাবো এবং এইটা একটা Surprise হবে।
মেয়েটা বলল, আমি শুধু একজনকে এই খবরটা জানাতে চাই।
ছেলে :- কেন?
মেয়ে :- পাশের বাড়ির কালু আমাকে একদিন বলেছিল, কোন গাধাই নাকি আমাকে বিয়ে করবেনা। তাই ওকে জানাতে হবে।
এক লোক দোকান থেকে রেজার কিনে বাসায় গিয়ে সেভ করতে গিয়ে দেখে রেজারটা ভাল কাজ করছে না।
লোকটা দোকানদারের কাছে গিয়ে অভিযোগ করলো- ভাই আপনি আমাকে কী একটা রেজার দিলেন যা ভাল নয়, এইটা দিয়ে তো দাড়ি/গোফ কাটা যায় না।
দোকানদারঃ আপনি কী বলছেন ভাই, আপনাকে রেজারটা দেওয়ার আগে আমি ৩ বার দাড়ি সেভ করে দেখেছি 'এটা তো চমৎকার কাজ করে।' আর এখন আপনি বলছেন রেজারটা ভাল নয়, এটা কি বিশ্বাস করা যায় না!
তেলের দোকানে ইনকামটেক্সর লোক রেইড দিতে পারে এমন আশংকায় এক তেল ব্যবসায়ী তার কর্মচারীকে ডেকে বলল-- ৩০ টিন তেল মাটির নীচে লুকিয়ে রাখতে ।
২ ঘন্টা পরে কর্মচারী এসে তেল ব্যবসায়ীকে বলল, স্যার ! ৩০ টিন তেল তো মাটির নীচে লুকিয়ে ফলেছি, এখন তেলের খালি টিনগুলো কোথায় রাখবো!!!!!
মালিকঃ আমি বাইরে যাচ্ছি, যদি কোনও ক্রেতা আসে তাহলে বলবে,সোনার মূল্য দ্বিগুণ।
কর্মচারীঃ ঠিক আছে।
কিছুক্ষণ পর মালিক এসে কর্মচারীকে জিজ্ঞেস করল, আমি যেমন বলেছিলাম তেমন করেছ।
কর্মচারীঃ হ্যাঁ, এক লোক সোনা বিক্রি করতে এসেছিল। সে সোনার দাম ৫০০ টাকা চাইল। আমি বললাম, এক হাজার টাকার এক টাকাও কম দেব না। আমার মালিকের হুকুম।
কবুতর বিক্রেতা : ভাইজান, এই কবুতরগুলো কিনুন! খুবই প্রভুভক্ত।
ক্রেতা : কী করে বুঝলে যে প্রভুভক্ত?
বিক্রেতা : আমি যতবার এগুলো বিক্রি করেছি ততবারই আমার কাছে ফিরে এসেছে।
মালিক : আচ্ছা, দোকানে যে পচা ঘি ছিল সেটা কে কিনেছে?
কর্মচারী : সফিক সাহেব।
মালিক : পচা আটা, পচা ডিম আর মেয়াদোত্তীর্ণ নকল সেমাই?
কর্মচারী : সেগুলিও সফিক সাহেবই নিয়েছেন।
মালিক : এ্যাঁ!!
কর্মচারী : কেন! কী হয়েছে?
মালিক : তুই করেছিস কী? আরে, আজ তো সফিক সাহেবের বাসাতেই আমার দাওয়াত!!
-তা তোমার বাবা কী করেন?
-ফার্নিচার বিক্রি করেন?
-বাহ্, খুব ভালো। তা বিক্রি-টিক্রি হয়?
-হয় না মানে! ঘরের খাট ছাড়া সব বিক্রি হয়ে গেছে!
শিক্ষকঃ কি ব্যাপার? তোমার তিনটে চশমা কেন?
ছাত্রঃ একটা দিয়ে আমি লেখাপড়া করি। আরেকটা দিয়ে বাইরে ঘুরে বেড়াই এবং আরেকটি দিয়ে আগের দুটো খুঁজে বের করি!
শিক্ষক : তোকে তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই তো দিলি সাদা কাগজ। কেন?
ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন' আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না!
শিক্ষক : গরু ঘাস খাচ্ছে এমন একটা ছবি আঁকো।
কিছুক্ষণ পর-
ছাত্র : স্যার আমার আঁকা শেষ।
শিক্ষক : (ধমক দিয়ে) আমি আঁকতে বলেছি গরু ঘাস খায় আর তুমি শুধু গরু এঁকেছ কেন?
ছাত্র : গরু সব ঘাস খেয়ে ফেলেছে স্যার।
শিক্ষক: যারা একেবারে গাধা বা নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো। (সকল ছাত্র বসলেও একজন দাড়িয়ে আছে)
শিক্ষক: কিরে, তুই গাধা নাকি নির্বোধ?
ছাত্র: না স্যার, আপনি একা দাড়িয়ে আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই...
শিক্ষক : আচ্ছা, ‘বিবিসি’ মানে কী বল তো?
ছাত্র : বাংলাদেশ বিস্কুট কোম্পানি।
শিক্ষক : বেয়াদব! বাড়ি কোথায়?
ছাত্র : এটাও হতে পারে, স্যার।
স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কি করবে?
স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব।
স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা তো?
স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে.।
মাতাল : (টলতে টলতে এক ভদ্রলোকের সামনে গিয়ে) এ্যাঁই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও।
ভদ্রলোক : আমি দারোয়ান নই। একজন পাইলট!
মাতাল : বেশ, তবে একটা প্লেনই ডেকে দাও!
শিক্ষকঃ তুমি তিন বছর ধরে একই কাসে পড়ে আছ, তোমার লজ্জা হওয়া উচিত। তোমার বয়সে আমি প্রতি বছর প্রথম হতাম।
ছাত্রঃ আপনাকে নিশ্চয়ই ভাল মাস্টার পড়াত।
শিক্ষকঃ আচ্ছা দুধ থেকে দই তৈরির একটি সহজ উপায় বল।
ছাত্রঃ ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।
শিক্ষকঃ বলতো কুকুর মুখের বাইরে জিভটা বের করে রাখে কেন?
ছাত্রঃ পেছনের লেজটার সঙ্গে ব্যালেন্স রাখতে।
শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি কতবার ফেল করেছ?
ছাত্রঃ স্যার! একবারও না।
শিক্ষকঃ তাহলে এক কাসে তুমি তিন বছর কেন পড়ছ?
ছাত্রঃ স্যার পরিক্ষয় ফেল যাতে না করি, সেজন্য কোন পরীক্ষ দেইনি।
শিক্ষকঃ রফিক এবারো কিন্তু কাসে ফার্স্ট হওয়া চাই।
রফিকঃ দোয়া করবেন স্যার, আরেকটা কথা, প্রশ্নপত্র বাবার প্রেসেই দিচ্ছেন তো স্যার এবারো?
শিক্ষকঃ সে কি! তোমার বাবা তোমাকে প্রশ্ন পত্র দেখান নাকি?
রফিকঃ না না স্যার, তবে বাবার চোখের সমস্যার কারনে প্রুফটা দেখে দেই কিনা!
শিক্ষকঃ বাতাস, নদী এবং পানি এই তিনটির যে কোন একটির ওপর ২০ লাইন রচনা লিখ।
ছাত্রঃ এসব কি বলছেন স্যার? আমি তো কাগজের ওপর ছাড়া অন্য কারও ওপর লিখতে পারি না, স্যার!!!
বাবাঃ আজ স্কুলের টিচার কী বললেন?
ছেলেঃ বলেন তোমার জন্য একজন ভালো অংকের টিউটর রাখতে।
বাবাঃ মানে?
ছেলেঃ মানে তুমি হোমওয়ার্কের যে অংকগুলো করে দিয়েছিলে সব ভুল ছিল।
……………………………………………………….
তোমার পানে চেয়ে চেয়ে চোখ হয়েছে ঠ্যারা,
এখন সবাই বলে আমি নাকি দুই ঠেংগি ভেড়া।
……………………………………………………….
যখন দেখি কোন বান্দর লাফালাফি করে,
তোমার কথা আমার খুব বেশি মনে পড়ে।
……………………………………………………….
ফাদ=পাদ। আর=আসছে,আসিতেছে। Father= পিতা।
ছোট কালে হাবলু বিদেশ এসেছিল,বড় হয়ে দেশে ফিরে বাবার গলায় জড়িয়ে ধরে বলছে…
হাবলুঃFather,Father,Father…
বাবাঃ মারিদে মারিদে মারিদে…
মাঃ বাবা তুমি কিছু খাবে?
হাবলুঃআমি কোকা-কোলা চাই।
মাঃ হ্যাঁ,তুমি আমার খোকা বাবা।এই নেও আমাদের গাছের চম্পা কলা খাও।
হাবলুঃMama আমি কোকা-কোলা চাই, চম্পা কলা না।
মাঃ বাবা হাবলু আমি তোমার মা, মামা না।তোমার মামাকে দেখতে চাও?ঠিক আছে আমি খবর করছি।
বোনঃ ভাইয়া কেমন আছ?
হাবলুঃ I’m ok ok.
মাঃ ও তোমার ছোট বোন বাবা।
হাবলুঃ ok ok.
হাবলুর মা হাবলুর বাবাকে বলছেন ওগো দেখেছ ওর বোনকে চিনতে পারছে না,বারবার বলে ও কে ও কে?আমাকে মামা বলে ডাকে।আমারতো মনে হয় সত্যিই আমাদের ছেলের মাথায় গণ্ডগোল আছে।
…………………………………………………………………
জজঃ কী ব্যাপার, বারবার কোর্টে আসতে তোমার লজ্জা করে না?
আসামিঃ আমি তো হুজুর বছরে এক-দুইবার আসিঃ আপনি তো মাশআল্লাহ মাসের তিরিশ দিনই।
পথচারীঃ এই মিথ্যুক! তুমি তো অন্ধ নও। তুমি অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন?
ভিক্ষুকঃ ঠিকই ধরেছেন স্যার। যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গেছে। তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়েছে। আসলে আমি বোবা।
১ম ভিক্ষুকঃ এই মিয়া তুমিনা আগে রেল স্টেশনে ভিক্ষ করতা। এইখানে আইছ কেন?
২য় ভিক্ষুকঃ ওই জায়গাডা মেয়ের জামাইরে যৌতুক দিছি।
ভিক্ষুকঃ স্যার, দয়া করে আমাকে একটা টাকা দেন।
পথচারীঃ নেই।
ভিক্ষুকঃ তাইলে আট আনা পয়সা দিন।
পথচারীঃ বললাম তো নেই।
ভিক্ষুকঃ তাইলে স্যার আমার সাথে নাইমা পড়েন।
চেয়ারম্যান: আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দিব
জনৈক ব্যাক্তি: এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে?
চেয়ারম্যান: ...প্রথমে খাল করব তারপর ব্রিজ করব!
১ম বন্ধু : জানিস, বাড়ি থেকে পালিয়ে যেদিন নিশিকে বিয়ে করলাম, ঠিক সেদিনই জুতোর বাড়ি খেতে হল!
২য় বন্ধু : আমার ধারণা, এর পেছনে নিশ্চয়ই নিশির বাবার হাত ছিল!
১ম বন্ধু : না না, হাত নয়! ওটার মধ্যে নিশির বাবার ‘পা’ ছিল!
ভদ্রমহিলাঃ তোমার নাম কি।
খুকিঃ অনিতা।
ভদ্রমহিলাঃ কি সুন্দর দেখতে তুমি। তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে।
খুকিঃ কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।
বাড়ীর কর্তা(নতুন কাজের লোক কে): ঠিক আছে তুমি আজ থেকে কাজে লেগে যাও। প্রতিদিন ২০ টাকা করে পাবে । চার মাস পর থেকে ৪০ টাকা করে পাবে।
কাজের লোক: আমি তাহলে চার মাস পরেই আসবো।
মামাঃ এখন কোন ক্লাসে পড়িস ভাগনে?
ভাগনাঃ ক্লাস টুতে মামা।
মামাঃ তোর লজ্জা করা উচিত। তোর বয়সে নেপোলিয়ন ক্লাস ফাইভে পড়তেন।
ভাগনাঃ তাহলে মামা, আপনারও লজ্জা করা উচিত, আপনার বয়সে নেপোলিয়ান সম্রাট হয়েছিলেন!
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
প্রথম ভদ্রলোকঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে।
ভাড়াটেঃ এ বাসায় আর থাকা যাবে না।
বাড়িওয়ালাঃ কেন, কী হয়েছে।
ভাড়াটেঃ গত রাতে ঘরের মেঝেতে যে ইদুরের যুদ্ধ দেখলাম।
বাড়ি ওয়ালাঃ দুই হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে ইদুরের যুদ্ধ দেখবেননা তো হাতির যুদ্ধ দেখবেন!